কালার কিংবা ল্যাব ডিপ রিজেকশন কমানোর জন্য কয়েকটি টিপস ফলো করতে পারেন। (পর্ব-০৯: কালার স্পেস)
টেক্সটাইল এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হল L*A*B* কালার স্পেস। এই কালার স্পেস ৩৬০ ডিগ্রি হিসাবে ধরে নিলে এই স্পেসকে ৯০ ডিগ্রি করে সমান ৪ টি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রতিটি ভাগকে এক একটি Quadrant বলে। যেমন ঃ
১. +a, +b Quadrant, (Red এবং Yellow zone)
২. -a, +b Quadrant, (Green এবং Yellow zone)
৩. +a, -b Quadrant, (Red এবং Blue zone)
৪. -a, -b Quadrant, (Green এবং Blue zone)
একটি স্যাম্পলকে ষ্ট্যাণ্ডার্ড এর সাথে যে ভাবেই পাশ দেয়া হোক না কেন তা এই ৪ টি Quadrant এর যে কোন একটি Quadrant এ নিশ্চিত ভাবে পড়বেই।
ছবিতে দেখানো ব্যাচের মত যদি এমন হয়, ষ্ট্যাণ্ডার্ড এর সাথে ১ম এবং ৩য় স্যাম্পল +a,+b Quadrant এ পাশ দেয়া হয় এবং ২য় স্যাম্পল -a,-b Quadrant এ পাশ দেয়া হয়, তাহলে বায়ারের কাছে ১ম এবং ৩য় ব্যাচ এর সাথে ২য় ব্যাচ এর কালার খুবই পার্থক্য মনে হতে পারে। প্রতিটি ব্যাচ আলাদা আলাদা ভাবে ষ্ট্যাণ্ডার্ড এর সাথে CMC DE 1.0 এর চেয়ে কম থাকলেও, বায়ার থেকে কালার রিজেকশান হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই, ব্যাচ টু ব্যাচ একই Quadrant এ পাশ দেয়া অবশ্যই জরুরী।
এই সিরিজের পূর্বের পোস্টগুলো লিংক দেওয়া হল:
Part-01: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-light/
Part-02: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-object/
Part-03: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-observer/
Part-04: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-metamerism-part-04/
Part-05: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-cmc-report-part-05/
Part-06: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-cmc-acceptable-limit-part-06/
Part-07: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-delta-value-comparion-part-07/
Part-08: https://colorscienceacademy.com/reducing-color-lab-dip-rejection-dh-importance-part-08/